মুন্নির মা।
মুন্নির মা। সম্পর্কে ভাবী। প্রায়ই আসতেন,
আমরাও যেতাম। এই মহিলাকে চিরকাল দেখেছি
শাড়ীটা ব্লাউজের দুই বুকের মাঝখানে ফেলে
রাখতে। ফলে ব্লাউজের ভেতর পুরুষ্ট স্তনদুটি
বেশ পরিস্কার দেখা যেত। ব্রা পরতেন না। আমি
তখন নাইন টেনে পড়ি। ছোট ছিলাম বলে
কাপড়চোপড় আমার সামনে সামলে রাখতেন না
বোধহয়। ওনার নগ্ন স্তনও দেখেছে
অনেকবার। ওনার মেয়েকে ব্লাউস উল্টিয়ে দুধ
খাওয়াতেন আমার সামনেই। আমি উঠন্ত যৌবনে তখন।
সেই পুরুষ্ট স্তন দেখে উত্তেজিত। দুধ
খাওয়ানোর সময় নানান উছিলায় কাছে গিয়ে দেখতাম
কমনীয় স্তন যুগল। মাঝে মাঝে বাচ্চার মুখ
থেকে বোটাটা সরে গেলে আমি জুলজুল করে
তাকিয়ে দেখতাম খয়েরীবোঁটার সৌন্দর্য। মনে
মনে কত কল্পনা করেছি আমি তার স্তনের বোঁটা
চুষছি।
তখনকার বয়সে উনি আমার প্রিয় যৌন ফ্যান্টাসী
ছিলেন। আমি কল্পনা করতাম। আমাকে দেখলেই
বলে উঠতো
-অরুপ ভাই, এসেছো? বসো
-ভাই কোথায়
-উনি তো দোকানে
-তাহলে যাই
-না না বসো, চা খাও
-চা খাব না
-তাহলে দুধ খাবা?
-আরে আমি কি বাচ্চা নাকি
-শুধু কি বাচ্চারা দুধ খায়? বড়রা খায় না?
-আমি জানি না
-কেন জানো না, মেয়েদের দুধের দিকে
তাকালে তো চোখ ফেরাতে পারো না।
-যাহ
-আমি মুন্নিকে দুধ খাওয়ানোর সময় তুমি সবসময়
তাকিয়ে থাকো আমার বুকের দিকে। আমি জানি
-কই না না, এমনি তাকাই
-এমনি এমনি? নাকি খেতে ইচ্ছে করে, সত্যি করে
বলো
-যাহ, কী বলেন
-এত লজ্জা কেন অরুপ ভাই। খেতে ইচ্ছে
করলে বলো না
-ইচ্ছে করলেই কী খাওয়া যায়
-যায়, আমি আছি না? তোমাকে আমার খুব পছন্দ।
-জানি, তাহলে?
-তোমাকে আমি দুধ খাওয়াবো, আসেন দরজাটা
লাগিয়ে, মুন্নী এখন ঘুমে। বাসায় আর কেউ
আসবে না
-হি হি হি আপনি এত ভালো ভাবী
তারপর আমি এগিয়ে যাই। ভাবী আমাকে পাশে বসায়।
ভাবীর বয়স ২৫-২৬ হবে, আমার ১৪-১৫। আমার গা
কাপছে ভেতরে ভেতরে উত্তেজনায়। কখনো
কোন নারী এরকম সুযোগ দেয়নি আমাকে।
ভাবী সোফায় বসে গায়ের আঁচল খসিয়ে দিল।
আমার সামনে ব্লাউসের কাটা অংশ দিয়ে স্তনের
উপরিভাগ ফুলে আছে। উপর দিকের বোতামটা
ছেড়া। ব্রা পরেনি। ভাই বোধহয় ব্রা কিনে দেয় না,
উনাকে তেমন ব্রা পরতে দেখি না। এবার উনি পট
পট করে টিপ বোতামগুলো খুলে দিল। দুটি আম
যেন ঝুলে আছে আমার সামনে। আমি আম দুটো
ধরলাম দুহাতে। নরম। চাপ দিলাম। তুলতুলে সুখ অনুভব
করলাম। এরপর বোঁটা ধরলাম। বড় বড় বোঁটাগুলো।
দুধে ভরপুর দুটো স্তন। আমি জোরে টিপা দিলাম
একটা। তারপর আবার, শুরু করলাম উদ্দাম টিপাটিপি। ভাবী
কামনায় অধীর হয়ে উঠছে। আমার মাথাটা ধরে
স্তনের কাছে নিয়ে আসলো-
-তুমি সাবধানে চোষো, দুধ বেশী হয়ে
গেছে। তুমি কিছুটা খাও
-আচ্ছা
-আহ, আস্তে আস্তে। কামড় দিও না।
-ঠিক আছে।
আমি চুষতে চুষতে দুধ খেতে লাগলাম। মুখ ভর্তি
দুধ। মিষ্টি মিষ্টি। ভাবী হাসছে। তারপর এক হাতে
আমার প্যান্টের বোতাম খুলছে। কিছুক্ষনের
মধ্যে আমাকে পুরো নেংটো করে
ফেললো। আমি ভাবীর কোলে শুয়ে দুধ চুষছি,
আর ভাবী আমার শক্ত লিঙ্গটা নিয়ে হাতে টিপাটিপি
করছে। আমার খুব আরাম লাগছে। একটুপর ভাবী
আমাকে নীচে নামিয়ে দিল। আমি ফ্লোরে
শুয়ে আছে ভাবী দুধ দুটো নিয়ে আমার মুখে
ধরলো, আমি শুয়ে শুয়ে খাচ্ছি। এর মধ্যে ভাবি
একটা চালাকি করছে যা তখনো বুঝিনি। ভাবী আমার
কোমরে উপর বসে পড়েছে। আমি টের
পেলাম আমার লিঙ্গটা ঠাপ করে গরম কিসের যেন
ছেকা খেল। মুখ থেকে দুধ সরিয়ে দেখি
ভাবীর যৌনাঙ্গে আমার লিঙ্গটা ঢুকে গেছে।
সেই যোনীদেশের গরম গরম তরলের স্পর্শ
পাচ্ছে আমার শক্ত অঙ্গটা। আমি কি করবো বুঝতে
পারছি না। কাজটা ভালো হলো না মন্দ হলো তাই
জানিনা। কিন্তু খুব আরাম লাগছে। আমি নীচ থেকে
চোদার ভঙ্গীতে ঠেলা দিতে থাকলাম। ভাবীও
কোমর নাচাচ্ছে আর ঠাপ মারছে। আসলে আমি
ভাবীকে চোদার কথা ভাবিনি কখনো, দুধ
খাওয়াতেই সীমাবদ্ধ ছিল কল্পনা। কিন্তু ভাবী
আমাকে না বলে চুদেদিল আজ।
-তুমি এবার আমার উপরে ওঠো।
-তুমি এটা কী করলে ভাবী
-তোমার ভালো লাগছে না?
-খুব ভালো লাগছে,
-তাহলে অসুবিধা কী
-না মানে ভাইয়া যদি জানতে পারে
-তোমার ভাই তো গত এক বছর আমারে ঢুকায় নায়।
তার বয়স শেষ। কিন্তু আমারতো রয়ে গেছে।
আমি কী করবো? তাই তোমাকে নিলাম আজকে
-তাই নাকি
-দেখো কত বেশী ক্ষুধা জাগলে তোমার
মতো বাচ্চা একটা ছেলের সোনা লাগাতে হয়
আমার। আমি আর কাকে বিশ্বাস করবো।
তোমাকেই নিরাপদ পেয়েছি। তোমাকে
বাগানোর জন্য তোমাদের বাসায় গিয়ে মুন্নীকে
দুধ খাওয়ানোর সময় ইচ্ছে করে ব্লাউজ সরিয়ে
রাখতাম এবং বুঝতাম তুমি আমার দুধ দেখতে চাও।
-ভাবী, আমি খুব আরাম পাচ্ছি। এখন আমি আপনাকে
ঠাপ মারবো
-মারো, যত জোরে পার মারতে থাকো।
তোমারটা অত ছোট না। আমার ভেতরটা খবর করে
ফেলছ। আচ্ছা তোমার কী মাল হয়? ছোট
ছেলেদের নাকি মাল বের হয় না।
-না, তবে বিছানায় রাতে ঘষাঘষির সময় সামান্য পিছলা
পিছলা কী যেন বের হয়
-ও তোমার মাল হয়নি তাহলে। তুমি কনডম ছাড়াই
চোদো। কোন ঝামেলা নাই।
প্রায় ১৫ মিনিট ঠাপ মারার পর
Comments
Post a Comment