Bina

ত্রিশ বছর বয়ষ মাধুরীর। সুবলের বয়ষ সাত।কামুক মধুর ভোগ করার স্বাদ মিটে গেছে তত দিনে স্বামীর সাথে যন্ত্রণাকর সঙ্গম থেকে বেঁচেছে মাধুরীও। প্রায় দুবছর বিছানাও আলাদা দুজনের।ছেলে সুবলকে নিয়ে মাধুরী ভিতর বাড়িতে আর মধু বাহির বাড়িতেই থাকে বেশিরভাগ। বাংলা চটি  স্বামীর বার মুখিতা,বিভিন্ন রমনীর সাথে সম্পর্কের কথা কানে আসত মাধুরীর,নিজে সুখ দিতে পারেনা,তাছড়া বড়লোক পুরুষমানুষের বারমুখি দোষ থাকেই, স্বামী দেবতা, এরকম শিক্ষায় ধর্মীয় আবহে বেড়ে উঠেছিল সে।তবুও সংসার ছেলে নিয়ে মেতে থাকলেও মঝে মঝে একা লাগত মাধুরীর,ভরা যৌবনের ঠিক এসময়ই তার জীবনে এসেছিল নরেন।  বাইশ তেইশের ফর্সা ছিপছিপে তরুন তাদের দোকানেরই কর্মচারী ছিল ছেলেটা।তাকে দেবীর মত ভক্তি করত, তার চোখে তার প্রতি একটা অবাক করা মুগ্ধতা দেখে সুদর্শন তরুন কর্মচারীতে মজেছিল মাধুরীও।সে সময় এমন অবস্থা হয়েছিল যে নরেনের মুগ্ধ দৃষ্টির সামনে আসলেই ভিজে যেত তার যুবতী যোনী। বিবাহিতা একসন্তানের মা,প্রেম ভালোবাসা করার ইচ্ছা বা বয়ষ না থাকলেও অতৃপ্ত কামনা বাসনা জমে ছিল মাধুরীর ফর্সা ছিপছিপে শরীরের গোপোন ভাঁজে ভাঁজে।ভালোবাসা প্রেম মোহ নয় বড়লোক বাড়ির সুন্দরি গৃহবধূরসেই কামনায় বলি হয়েছিলসদ্য যুবক নরেন। মাই পাছা খুব বড় ছিলনা ছোটখাট গড়নের মাধুরীর। তবে সেই বয়ষে ডাঁশা পেয়ারা আকৃতির সুডৌল স্তন ছিল তার। ছোটখাটো হলেও সরু কোমরের নিচে মাখনের তালের মত সুগঠিত ছিমছাম পাছার ডৌল,আর অতি ফর্সা মসৃণ কিশোরীসুলভ দুখানি উরুর গড়ন খুব মানানসই ছিল টুলটুলে মুখখানির সাথে।প্রথম যেদিন এসেছিল নরেন সেদিন বাড়িতে সত্যনারায়ণ পুজোর ব্যস্ততা ছিল,কজের লোক এসে,দোকানের লোক ভাঁড়ার ঘরের চাবি চাচ্ছে, “শুনে বিরক্ত হয়েছিল মাধুরী,বেরিয়ে এসে অপরিচিত নরেন কে দেখে,”তুমি কে,কি নাম,আগেতো দেখিনি” জিজ্ঞাসা করতে নিজের পরিচয় দিয়েছিল নরেন,দোকানের নতুন কর্মচারী, গৃহকর্ত্রী মালকিন জানা সত্ত্বেও তাকে ড্যাব ড্যাব দেখছে অনুভব করে কিছুটা বিরক্ত হলেও মজাও পেয়েছিল মাধুরী,নতুন লোক চাবি দেয়ার প্রশ্নই আসে না,”যা নেবে আমি ভাঁড়ার খুলে দিচ্ছি নিয়ে যাও,”বলে নরেন কে আসতে বলেছিল মাধুরী,সে আগে পিছে পিছে আসছিল নরেন। গৃহস্থ ঘরের কূলবধু পরনে একপরল সাদা খোলের লাল পাড় শাড়ী বাড়িতে গৃহকর্মে ব্যাস্ত বলে সেমিজ শায়ার বালাই নেই,ঘামে ভিজে পাতলা শাড়িটা একটু ঢুকে ছিল দুই নিতম্বের মাঝের ফাটলে, পিছনে আসা যুবকের উত্তপ্ত দৃষ্টি যে তার ঐজায়গায় আটকে আছে বেশ বুঝতে পেরেছিল মাধুরী,ভাঁড়ার খুলে তিক্ষ্ণ দৃষ্টিতে নতুন কর্মচারী ছোকরার লাল হয়ে ওঠা মুখমন্ডল পাতলা ধুতির কোঁচড়ের কাছে উঁচু হয়ে থাকা দেখে বিরক্ত স্বরে “কি নিবে তাড়াতাড়ি নাও”, বলে তাগাদা দিয়ে ছিল নরেন কে,একেবারে এবাড়িতে নতুন,একটু উসখুস করে,”বৌদি,পোস্ত আর হিংকোথায় আছে জিজ্ঞাসা করেছিল নরেন,হিং নিচের থাকে,আর পোস্ত ঐ উপরের বৈয়ামে,”হাত তুলে নরেনকে দেখিয়েছিল মাধুরী সেই সময় ব্লাউজ হীন শরীরে কাঁধের কাছ থেকে আঁচল সরে মাখনরাঙা একখানি সুডৌল বাহু উন্মুক্ত হয়ে গেছিল তার,”আ মরন, ছোড়া আবার দেখছে’ বুঝে তাড়াতাড়ি পিঠের উপর থেকে আঁচল টেনে গা ঢাকতে গেছিল মাধুরী এ অবস্থায় খালি গায়ে বাহু তুলতেই বগল দেখা গেছিল তার,নরেন ছোকরার দৃষ্টি চুম্বকের মত তার ফর্সা বগলতলীর কুঞ্চিত কেশদামে আটকে গেছে বুঝে লজ্জা পেয়েছিল মাধুরী, হোক না চাকর, মদ্দা পুরুষ তো,মাগীদের বগল দেখে ওদের গরম ধরবেই শরীরে।তছাড়া তার দিকে এতগুল বছরে কেউ সাহস পায়নি এভাবে তাকাতে।

Comments

Popular posts from this blog

পরকীয়া ২

জুলির পাছার দাবনা দুটি

বৌদি বেরিয়ে যাবে ২